Thursday, November 6, 2025

সর্বং খল্বিদং বহ্ম


" সর্বং খল্বিদং বহ্ম "

#

অদ্বৈত বেদান্তের নির্যাস ঃ

#

এই জগতের

সব কিছুই

সেই একই

একক ব্রহ্ম !

#

এই আমি তো 

দেখিনা

সেই ব্রহ্মের

কোন চিহ্ন !

##


প্রণব কুমার কুণ্ডু

Monday, November 3, 2025

যবনমর্দিনী কালী


যবনমর্দিনী কালী

#

কালীভক্তরা !

আপনারা কি

'যবনমর্দিনী কালী'র কথা

কিছু জানেন ?

#

না জানলে

দু'ঠ্যাং ছড়িয়ে

কিছু কান্নাকাটি

করেন !

##



১৬শ শতকে, বাংলায় ডাকাত বেণীমাধব রায় ও তাঁর দস্যু দল পূর্ব ভারতের আফগানদের জন্য এক ভয়ঙ্কর আতঙ্ক হয়ে উঠেছিল। পন্ডিত বেণীমাধব প্রথম জীবনে ছিলেন একজন বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ, তিনি স্থানীয় এক পাঠশালায় শিক্ষকতা করতেন। একদিন পাঠানরা তার স্ত্রীকে অপহরণ করল তারপরেই পন্ডিত বেণীমাধব রায় হয়ে উঠলেন ডাকাত বেনীরায়। পণ্ডিত ডাকাতের সৈন্যরা অমাবস্যার রাতে পাঠানদের বন্দি করে মা যবনমর্দিনী কালী’র সম্মুখে নারবলি প্রদান করত #ইতিহাসের পাতা #highlightডাকাত বেণীমাধব রায় - পণ্ডিত যিনি পাঠানদের বলি যবনমর্দিনী কালীর সামনে নিবেদন করেছিলেন।


✳️ষোড়শ শতাব্দীতে, বাংলায় ডাকাত বেণীমাধব রায় এবং তার ডাকাত দল পূর্ব ভারতে আফগানদের জন্য ভয়ংকর হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
✳️তার নাম ছিল পণ্ডিত বেণীমাধব রায়। তিনি তার জীবনের শেষ বছরগুলিতে একজন দস্যু নেতা হয়েছিলেন। জীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে তিনি ছিলেন একজন পণ্ডিত বরেন্দ্র ব্রাহ্মণ পণ্ডিত এবং সংস্কৃত আচার্য। যিনি পরে রাজধর্ম (ক্ষত্রিয় ধর্ম) গ্রহণ করেছিলেন। পণ্ডিত বেণীমাধব রায় বাংলার রাজশাহী রাজ্যের তাড়াশ চলন-বিলের বাসিন্দা ছিলেন।
✳️বেণী রায়ের স্ত্রীকে অপহরণ করেছিল পাঠান। তার স্ত্রী অপহরণকারীর (পাঠান) কাছ থেকে প্রতিশোধ নিতে সে দস্যুতায় পরিণত হয়।
✳️তিনি বিভিন্ন বর্ণের হিন্দু অনুসারীদের একত্রিত করেন এবং ডাকাতদের একটি সশস্ত্র দল তৈরি করেন। তার দলের বেশিরভাগ সদস্য ছিলেন সান্তোর (দিনাজপুর) থেকে সান্যাল (একটি বরেন্দ্র ব্রাহ্মণ গোষ্ঠী) এবং বরেন্দ্র সমাজের কায়স্থ। তিনি এবং তার ডাকাইত সেনা বাংলার মুসলিম আক্রমণকারীদের উপর সন্ত্রাসের রাজত্ব জারি করেছিলেন। তারা বিভিন্ন দেশ থেকে মুসলমানদের ভ্রমণ ও অপহরণ করত এবং তারপর যবন-মর্দিনীর সামনে তাদের বলি দিত।
✳️পন্ডিত ডাকাইত সন্ত্রাসী হয়েও কখনো হিন্দুদের উপর অত্যাচার করেননি। কখনো কোনো গরীব হিন্দুকে লুট করেনি। আসলে হিন্দুদের সাহায্য করত। বেণী রায় ধনী হিন্দুদের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য নিতেন কিন্তু তিনি সেই সাহায্যগুলিকে লুটের মত করে তুলেছিলেন যাতে মোহাম্মদিয়ানরা হিন্দুদের ক্ষতি না করে।
✳️সে যুগে পাঠানরা মন্দির ও মূর্তি ভেঙ্গে ফেলত এবং হিন্দুদের পূজা বন্ধ করতে বাধ্য করত। সমাজের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বেণীমাধব ধর্ম রক্ষার জন্য তার তরবারি তীক্ষ্ণ করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি একজন দক্ষ তলোয়ারধারী ছিলেন এবং তিনি প্রতি অমাবস্যার রাতে তাঁর পূজিত দেবী মা যবনমর্দিনী কালীর চরণে পাঠানদের বলি নিবেদন করতেন। (যবনমর্দিনীর আক্ষরিক অর্থ হল মুসলমানদের ধ্বংসকারী বা যবনের হত্যাকারী তাই তার অনানুষ্ঠানিক অথচ সরকারী উপাধি ছিল যবনমর্দিনী কালী)
✳️তিনি প্রথমে যোদ্ধা গোবিন্দ সিংহের দলে যোগ দিয়ে সেখানে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। পরে, গোবিন্দ সিংহের মৃত্যুর পর, তিনি দলের নেতা হন, এবং "পণ্ডিত ডাকাত" নামে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন [পণ্ডিত ডাকাত| पण्डित डकैत]।
✳️তার দুই প্রধান সেনাপতি ছিলেন যুগল কিশোর সান্যাল এবং চণ্ডী প্রসাদ রায়। চণ্ডীপ্রসাদ এবং যুগলকিশোর, পাঠানদের মধ্যে ভয় জাগানোর জন্য কুখ্যাত ছিলেন এবং একই কারণে ভয়ে তারা "কাল চান্দেয়া" এবং "কাল জোগালা" নামে পরিচিত। যথাসময়ে বেণী রায়ের আদেশ পেয়ে যুগল ও চণ্ডী সুবেদার জলিল খানের বাড়িতে আক্রমণ চালায়। চণ্ডীপ্রসাদ পুরো বাড়ি ঘেরাও করে এবং পাঠানরা ভয়ে আত্মসমর্পণ করে। তারপর জলিল খান ও খলিল খানকে বেঁধে চলনবিলে নিয়ে আসা হয়, যেখানে তাদের কালীকে বলি দেওয়া হয়।
✳️ডাকাত বেণীমাধব রায় চলন বিলের একটি দ্বীপে বাস করতেন, তার ডেরা ছিল ঘন জঙ্গলে ঘেরা। তিনি যে এলাকায় থাকতেন সেটি "পণ্ডিত ডাকাতর ভিটা" নামে পরিচিত, যদিও পাঠানরা এটিকে "শয়তান কা ভিটা" (শয়তানের বাসস্থান) বলে ডাকত।



প্রণব কুমার কুণ্ডু


Sunday, November 2, 2025

অষ্টাবক্র গীতা ও স্প্রিং থিওরি


অষ্টাবক্র গীতা

#

অষ্টাবক্র গীতা ও স্প্রিং থিওরি

#

অষ্টাবক্র গীতা ও স্প্রিং থিওরি

ঐ দুটি হচ্ছে ঃ-


আত্মা

মহাবিশ্বের 

একত্বের বিজ্ঞান।

#

পড়ো

অষ্টাবক্র গীতা।

#

বোঝো

অষ্টাবক্র গীতা।

#

সূক্ষ্মরূপে

বিশ্লেষণ

করো

অষ্টাবক্র গীতা !

#

হও জ্ঞানী !

#


হও জ্ঞানবান !

#


প্রণব কুমার কুণ্ডু

#

পড়ুন




🕉️ অষ্টাবক্র গীতা ও স্ট্রিং থিওরি: আত্মা ও মহাবিশ্বের একত্বের বিজ্ঞান ।
মহর্ষি অষ্টাবক্রের বাণী: জ্ঞান ও বিজ্ঞানের মহামিলন ।
​মানব ইতিহাসে কিছু জ্ঞান এমন গভীর ও মৌলিক, যা স্থান-কালকে অতিক্রম করে যায়। অষ্টাবক্র গীতা সেই অদ্বৈত জ্ঞানের মূর্ত প্রকাশ। অষ্টাবক্র মুনি কোনো সাধারণ ধর্মপ্রচারক ছিলেন না; তিনি ছিলেন এক মহর্ষি, যাঁর জ্ঞান আত্মতত্ত্বের গভীরতম স্তর থেকে উৎসারিত। তিনি রাজা জনককে যে জ্ঞান দান করেছিলেন, তা হাজার বছর পর আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে উন্নত তত্ত্ব—'স্ট্রিং থিওরি'—এর মধ্যে যেন প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।
​অষ্টাবক্রের বাণী ছিল সুদৃঢ়: তুমি দেহ নও, তুমি মন নও, তুমি কার্যকারণ-শৃঙ্খলের অধীন নও—তুমি সেই চৈতন্য, যা আদি, অন্তহীন ও চিরমুক্ত।
এই কথাই অদ্বৈত বেদান্তের নির্যাস: "সর্বং খল্বিদং ব্রহ্ম"—এই জগতের সবকিছুই সেই একক ব্রহ্ম। এই জ্ঞান মহর্ষি অষ্টাবক্রের সেই গভীরতম উপলব্ধি এবং আধুনিক বিজ্ঞানের 'একক শক্তির' ধারণার মধ্যেকার অবিশ্বাস্য ঐক্যের উপর আলোকপাত করে।
​১. কর্মফল ও কর্তা-ধারণার বিলুপ্তি: কার্যকারণ-শৃঙ্খল ও সাক্ষী আত্মা ।
​অষ্টাবক্র গীতার মূল ভিত্তি হলো—'কর্তা' বা 'ভোগী' বলে কোনো সত্তার অস্তিত্ব নেই। অজ্ঞানতার কারণেই মানুষ নিজেকে কর্মের ফলদাতা বা ফলভোগী মনে করে।
​অষ্টাবক্রের বাণী: “প্রকৃতির নিয়মে সব কর্ম ঘটে; আত্মা কেবল সাক্ষী, তিনি নিষ্ক্রিয় ও মুক্ত।”
​যখনই কেউ মনে করে ‘আমি করি’, তখনই সে কর্মফলের শৃঙ্খলে বাঁধা পড়ে। কিন্তু আত্মজ্ঞান লাভ হলে এই 'আমি' বা কর্তা-ভাবনা বিলীন হয়ে যায়। আত্মা কেবল দেখছে, যেমন আকাশে মেঘ আসে যায়, কিন্তু আকাশ তাতে স্পর্শিত হয় না।
​আধুনিক বিজ্ঞানের যুক্তি:
​পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে, মহাবিশ্বের প্রতিটি ঘটনা কারণ-কার্যের অনিবার্য শৃঙ্খলে বাঁধা। নিউটনের সূত্র বা কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞানের সমীকরণগুলি প্রমাণ করে যে, প্রতিটি ভৌত ঘটনা প্রকৃতির পূর্বনির্ধারিত সূত্র মেনেই ঘটে। এখানে ব্যক্তিগত 'কর্তৃত্ব' বা 'ইচ্ছা'র কোনো স্থান নেই—প্রকৃতি নিজেই এক স্বয়ংক্রিয়, স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রক্রিয়া। এই বৈজ্ঞানিক সত্য অষ্টাবক্রের সেই উপলব্ধিকে শক্তিশালী করে: কর্ম হচ্ছে প্রকৃতির নিয়মে, আর আত্মা সেই বিধির সাক্ষীমাত্র।
​২. পাপ-পুণ্য ও স্বর্গ-নরক: মুক্তি বলে কিছু নেই, কারণ আত্মা চিরমুক্ত ।
​এখানেই মহর্ষি অষ্টাবক্রের জ্ঞান সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়। তিনি ঘোষণা করেন যে, মুক্তি বলে কিছু নেই, কারণ আত্মা কখনও আবদ্ধ ছিলই না। পাপ, পুণ্য, স্বর্গ, নরক—এই ধারণাগুলির কোনো অর্থই থাকে না, কারণ আত্মা স্বয়ং ব্রহ্ম এবং সে সর্বত্র মুক্ত, নিস্তরঙ্গ এবং অনন্ত।
​অষ্টাবক্রের গভীরতম উপলব্ধি: “যিনি জানেন আত্মা, তাঁর কাছে পাপ নেই, পুণ্যও নেই। তাঁর জন্য স্বর্গও নেই, নরকও নেই, এমনকি 'মুক্তি' বলেও কিছু নেই। যিনি চিরমুক্ত, তাঁর আবার কিসের মুক্তি?”
​পাপ-পুণ্য হলো কেবল মনের দ্বৈত চিন্তার প্রক্ষেপণ। এই দ্বৈততা তখনই তৈরি হয়, যখন মানুষ নিজেকে দেহ ও মন মনে করে। যখন মন লয় পায়, তখন ভালো-মন্দ, সুখ-দুঃখ সবই এক সমত্বে বিলীন হয়ে যায়। স্বর্গ ও নরক হলো কেবলমাত্র মনের তৈরি কল্পিত অবস্থা—এক 'মানসিক প্রক্ষেপণ', যেমন ঘুমের মধ্যে দেখা স্বপ্ন। আত্মজ্ঞানীর কাছে এই সকল ধারণা তাই তুচ্ছ।
​৩. প্রকৃতি ও ঈশ্বর: এক সর্বব্যাপী চেতনার বিজ্ঞান ।
​অষ্টাবক্র গীতার মতে, ঈশ্বর কোনো ব্যক্তি নন, বা কোনো স্থানের অধিপতিও নন। তিনি হলেন সেই সর্বব্যাপী, নিরাকার, মৌলিক চৈতন্য, যিনি প্রতিটি কণা ও প্রতিটি ঘটনার মূলে বিদ্যমান। এই চৈতন্যই হলো সেই ‘ঐশ্বরিক বিধি’ বা ‘Natural Law’, যা বিজ্ঞানের নিয়মের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে।
​অষ্টাবক্রের ঘোষণা: “যা কিছু ঘটছে, সবই সেই চেতনার স্বাভাবিক প্রকাশ। এতে ব্যক্তিগত কর্তা বা ঈশ্বরের ইচ্ছা বলে কিছু নেই—আছে শুধু 'নিয়ম'।”
​স্ট্রিং থিওরির একত্ব:
​স্ট্রিং থিওরি এই ধারণার আধুনিক গাণিতিক প্রমাণ দেয়। এই তত্ত্ব অনুসারে:
​একক উৎস: মহাবিশ্বের ক্ষুদ্রতম কণাগুলি (কোয়ার্ক, ইলেকট্রন) আসলে একক, অতি-ক্ষুদ্র, কম্পনশীল তন্তু (String) দিয়ে গঠিত।
​সমন্বয়: একই তন্তুর ভিন্ন ভিন্ন কম্পাঙ্ক (frequency) তৈরি করে ভিন্ন ভিন্ন কণা, ভিন্ন ভিন্ন শক্তি এবং ভিন্ন ভিন্ন রূপ।
​মহাবিশ্ব এক স্পন্দন: এই সমগ্র বিশ্বব্রহ্মাণ্ড হলো একই মৌলিক কম্পনের বৈচিত্র্যময় প্রকাশ।
​ঐক্য: এখানে স্ট্রিং থিওরির একক মৌলিক শক্তি বা তন্তু অষ্টাবক্রের ব্রহ্মচেতনা বা নিরাকার ব্রহ্ম-এর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়। ব্রহ্ম হলো সেই স্থির পটভূমি, যার মধ্যে শক্তি কম্পিত হয়ে বিশ্ব সৃষ্টি করছে।
৪. আত্মা ও ব্রহ্মাণ্ড: একই সত্যের দুই দিক ।
​অষ্টাবক্রের জ্ঞান এবং স্ট্রিং থিওরির বিজ্ঞান একই উপসংহারে পৌঁছায়: দ্বৈত নেই, বিভাজন নেই—আছে কেবল এক সর্বব্যাপী সত্তা বা চেতনা।
​ঋষির বাণী: “আমি চৈতন্য, আমি নিস্তরঙ্গ, আমি অনন্ত। আমার মধ্যে জন্ম-মৃত্যু বা কর্মের কোনো দাগ পড়ে না।”
বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা: “সবকিছুই চেতনার কম্পন। আত্মা সেই স্থির, নিস্তরঙ্গ সত্তা, যার মধ্যে এই সব কম্পন ও তরঙ্গ ওঠে।”
​এই উপলব্ধিতে ধর্ম, জাতি, আচার, কর্মফল—সব ধারণাই বিলুপ্ত হয়ে যায়। মানুষ যখন এই চেতনার সঙ্গে নিজেকে একাত্ম বলে উপলব্ধি করে, তখন সে স্বয়ং ব্রহ্ম হয়ে যায়। সে জানতে পারে—
​“আমি যা, তা-ই সমগ্র বিশ্ব। আমি যা দেখি, তা-ই আমি।”
​জ্ঞানীর জীবন্মুক্তি ।
​মহর্ষি অষ্টাবক্রের বাণী শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় শিক্ষা নয়, এটি মহাবিশ্বের গভীরতম বিজ্ঞান। এই জ্ঞান বলে যে, তোমার বন্ধন একটি ভ্রান্তি মাত্র; তুমি আদিতেও মুক্ত ছিলে, বর্তমানেও মুক্ত আছো এবং ভবিষ্যতেও মুক্ত থাকবে। এই বোধই হলো প্রকৃত জীবন্মুক্তি—জীবিত অবস্থাতেই সব মানসিক শৃঙ্খল থেকে মুক্তি।
​একদিকে আধ্যাত্মিক ঋষি ঘোষণা করছেন "সবই ব্রহ্ম," অন্যদিকে বিজ্ঞানী গাণিতিকভাবে প্রমাণ করছেন "সবই কম্পন।" এই দুইয়ের মিলন মানবচেতনাকে এক নতুন স্তরে উন্নীত করে।
​অষ্টাবক্র গীতার চূড়ান্ত বার্তা হলো:
​The Universe is Consciousness in Motion, and You are that Consciousness.