পল্লীমেয়ে সন্ধ্যারাণী
এলায়ে তার চুলের বেণী
ঢেকে দিল আকাশ প্রদীপ
সূর্যকে ;
সূর্যকে ;
যুঁই মালতী মালায় গাঁথি
সঙ্গে লয়ে একতারাটি
বাউল গানে দেয় মাতিয়ে
বিশ্বকে।
বিশ্বকে।
দিনের শেষে সাঁঝের তপন
ধরেছে সে রক্ত বরন
বিদায় নিছে সন্ধ্যা হতে
একটি ছোটো চুম্বনে ;
লাজুক সে যে পল্লীমেয়ে
মুখটি যায় আবীরে ছেয়ে
নত করে লুকায় সে যে
মুখটি অবগুণ্ঠনে !
মেঘের চুল আকাশ ভালে
চন্দ্র তাহার টিপটি জ্বলে
তারা শোভে মাথার চুলের
কাঁটাতে ;
কাঁটাতে ;
হাতের আঙ্গুল চাঁপার কলি
দেহের পরে লুটায় ঢলি
চাঁপা যেমন লুটায় আপন
পাতাতে।
মুখটি ভরা মিষ্টি হেসে
সূর্য আবার ওঠে ভেসে
পূব আকাশে উঁকি দিতে
পল্লীবালাকে ;
দেখেই তারে পল্লীবালা
পালিয়ে যায় ছুটে একেলা
পালিয়ে যায় সামনে দিয়ে
চোখের পলকে।
রবি তারে ধরতে যায়
তার সোনার কিরণে
ধরতে নারে যায় সে হেরে
বালার প্রেম লুণ্ঠনে !
পাতাতে।
মুখটি ভরা মিষ্টি হেসে
সূর্য আবার ওঠে ভেসে
পূব আকাশে উঁকি দিতে
পল্লীবালাকে ;
দেখেই তারে পল্লীবালা
পালিয়ে যায় ছুটে একেলা
পালিয়ে যায় সামনে দিয়ে
চোখের পলকে।
রবি তারে ধরতে যায়
তার সোনার কিরণে
ধরতে নারে যায় সে হেরে
বালার প্রেম লুণ্ঠনে !
No comments:
Post a Comment