স্বল্প প্রয়াসেই পেয়ে গেলাম
সেই ঘোরাঘুরির চাকরিটা।
মধ্যবিত্তের মাইনে
গ্রান্ড হোটেলে
ইন্টারভ্যু।
টাই বেঁধে ছবি তোলা।
বোম্বেতে ট্রেনিং-এ যাওয়া।
নিজের হেফাজতে থাকা খাওয়া।
রওনা দেবার যোগাড়যন্ত্র
অত দুরে একলা একাকী।
গন্তব্যে ঠিকানাহীন দিশা!
সেখানে সব অচেনা মুখ।
অজানা ভবিষ্যৎ।
বেকার ছিলাম না
প্রাইভেট টিউশনি ছিল।
একটা মেয়ে
আর একটা ছেলেকে
পড়াতাম।
তবে হয়েছিলাম
জাতির মেরুদণ্ড!
জুটেছিল
স্কুলমাস্টারির চাকরি।
বেশি রোজগারের তাগিদে
চলে এলাম
এক স্বল্পখ্যাত
বেনিয়া ওষুধ কোম্পানির
প্রচার বিভাগের চাকরিতে!
ওখানে কাটিয়ে দিলাম
আটত্রিশটা বছর!
সেই ঘোরাঘুরির চাকরিটা।
মধ্যবিত্তের মাইনে
গ্রান্ড হোটেলে
ইন্টারভ্যু।
টাই বেঁধে ছবি তোলা।
বোম্বেতে ট্রেনিং-এ যাওয়া।
নিজের হেফাজতে থাকা খাওয়া।
রওনা দেবার যোগাড়যন্ত্র
অত দুরে একলা একাকী।
গন্তব্যে ঠিকানাহীন দিশা!
সেখানে সব অচেনা মুখ।
অজানা ভবিষ্যৎ।
বেকার ছিলাম না
প্রাইভেট টিউশনি ছিল।
একটা মেয়ে
আর একটা ছেলেকে
পড়াতাম।
তবে হয়েছিলাম
জাতির মেরুদণ্ড!
জুটেছিল
স্কুলমাস্টারির চাকরি।
বেশি রোজগারের তাগিদে
চলে এলাম
এক স্বল্পখ্যাত
বেনিয়া ওষুধ কোম্পানির
প্রচার বিভাগের চাকরিতে!
ওখানে কাটিয়ে দিলাম
আটত্রিশটা বছর!
No comments:
Post a Comment