Friday, February 9, 2024

<ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর পিসতুতো ভাই শ্রীঅর্জুনকে বলেছেন >



<ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর পিসতুতো ভাই শ্রীঅর্জুনকে বলেছেন >

#





#

যক্ষদের ও রাক্ষসদের মধ্যে আমি কুবের !

#


যক্ষ

প্রকৃতি-আত্মাদের বিস্তৃত শ্রেণী 

সাধারণত কল্যাণকর 

কিন্তু কখনও কখনও দুষ্ট 

বা কৌতুকপূর্ণ ! 

জল, উর্বরতা, গাছ, বন, ধন এবং প্রান্তরের সাথে তারা যুক্ত। 

তারা হিন্দু, জৈন ও বৌদ্ধ গ্রন্থে 

সেইসাথে 

দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার 

প্রাচীন ও মধ্যযুগের মন্দিরগুলিতে 

অভিভাবক দেবতা হিসেবে 

আবির্ভূত হতেন !

যক্ষ

প্রেতযোনিবিশেষ !

স্ত্রীযক্ষ যক্ষিণী।

#

রাক্ষস 

হিন্দু পৌরাণিক বিশ্বাস অনুযায়ী 

একপ্রকার মানুষরূপী মাংসভুক প্রাণী।

রাক্ষসরা পরবর্তীকালে বৌদ্ধ পুরাণে স্থান লাভ করে। 

রাক্ষসদের দ্বারা মানুষ ভক্ষণ করার কথাও বলা আছে !

স্ত্রী রাক্ষসকে রাক্ষসী বলা হয়।

রাক্ষসরা আবার ভীষণদর্শনও হয় ! 

কখনো কখনো অসুর এবং রাক্ষস 

একইরূপে আখ্যায়িত হয়।

#

কুবের।

হিন্দুধর্মে

কুবের

ধনসম্পদের দেবতা।

কুবের

যক্ষনামক উপদেবতাদের রাজা।

কুবের উত্তর দিকের রক্ষক

অর্থাৎ উত্তর দিকের লোকপাল।

#


#

হিন্দুধর্মে 

কুবের  ( উইকিপিডিয়া থেকে )

(ধনসম্পদের দেবতা ও যক্ষ নামক উপদেবতাদের রাজা।[১] তিনি উত্তর দিকের রক্ষক (দিকপাল) ও পৃথিবীর অন্যতম রক্ষাকর্তা (লোকপাল) দেবতা হিসেবে পূজিত। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে কুবেরকে বিভিন্ন ধরনের উপদেবতার অধিপতি ও বিশ্বের ধনাধ্যক্ষ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। শাস্ত্রীয় বর্ণনা অনুযায়ী, কুবেরের উদর স্ফীত, দেহ নানা অলংকারে শোভিত এবং হাতে একটি রত্ন-পেটিকা ও গদা দেখা যায়।

বেদে কুবেরকে অশুভ আত্মাদের অধিপতি বলে বর্ণনা করা হয়েছে। পরবর্তীকালে রামায়ণমহাভারত ও পৌরাণিক সাহিত্যেই তিনি প্রথম দেবতার মর্যাদা লাভ করেন। পৌরাণিক উপাখ্যান অনুযায়ী, লঙ্কার রাজা কুবের বৈমাত্রেয় ভ্রাতা রাবণ কর্তৃক রাজ্যচ্যূত হয়ে হিমালয়ের অলকাপুরীতে চলে আসেন। অলকাপুরীর গৌরব ও ঐশ্বর্যের বর্ণনা অনেক শাস্ত্রেই পাওয়া যায়।

বৌদ্ধ ও জৈনরাও কুবেরকে তাদের দেবমণ্ডলীর অন্তর্গত করে নিয়েছিল। বৌদ্ধধর্মে তিনি বৈশ্রবণ নামে পরিচিত। উল্লেখ্য, হিন্দুধর্মে ঋষি বিশ্রবার পুত্র হিসেবে তিনি বৈশ্রবণ নামে পরিচিত। বৌদ্ধরা কুবের ও পঞ্চিককে একই দেবতা মনে করে। অন্যদিকে জৈনধর্মে তিনি সর্বানুভূতি নামে পরিচিত।

#

No comments:

Post a Comment